পাকিস্তানি তরুণী প্রেমের টানে করাচি থেকে কলকাতায়।

প্রেম বা ভালোবাসা এমন একটা অনুভূতি যা অন্য ব্যক্তির উপর তীব্র আকর্ষন করে। এই অনুভূতি এমনই তীব্র যে দেশ-কাল, জাতি-ধর্ম কিছুই বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। এটা এমন একটা অনুভূতি যা মানুষ শত চেষ্টা করেও এই অনুভূতিকে দমন করতে পারে না।  জাতি-ধর্মে, শত্রু-মিত্র কিছুই মানে না প্রেম। চিরায়ত এই সত্যিটি আরও একবার প্রমাণ করেছেল পাকিস্তান ও ভারতের এক প্রেমিক জুটি। দুই দেশের মধ্যে সাপে-নেউলে সম্পর্ক থাকলেও প্রেম তাদের জীবনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি।  প্রমের টানে ভারতীয় প্রেমিককে বিয়ে করার জন্য পাকিস্তানি তরুণী ভারতে এসেছেন জাওয়ারিয়া খানম নামের এক তরুণী। কলকাতার পার্ক সার্কালের বাসিন্দা প্রেমিক শামীর খান। আগামী বছর জানুয়ারী মাসে কলকাতার শামীর খানকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন রিয়া।  পাকিস্তানি তরুণী প্রেমের টানে করাচি থেকে কলকাতায়। পাকিস্তানি এই তরুণী মাত্র ৪৫ দিনের ভিসা পেয়েছিলেন। ভারতে আসার জন্য এই তরুণীকে বিভিন্ন ধরনের আইনি জটিলতায় পড়তে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কোন বাঁধাই এই তরুণীকে আটকে রাকতে পারেনি। বিভিন্ন ধরনের আইনি জটিলতার পরও ৪৫ দিনের ভিসা পেয়েছিলেন তিনি। অবশেষে মঙ্গলবার দুপুরে অমৃতসরে আটারি সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন পাকিস্তানি এই তরুণী। ভিনদেশী এই প্রেমিকাকে দেখে শামীর খানের পরিবারের সদস্যরা আবেগে আপ্লূত। শামীর খানের পরিবার ঢাক-ঢোল পিটিয়ে, ফুলের মালা নিয়ে আটারি সীমান্ত বিদেশি প্রেমিকার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। শামীর খান পেশার একজন ব্যবসী।  কি ভাবে শুরু হয়েছিল শামীর-জাওয়ারিয়ার প্রেম কাহিনী? মোবাইল ফোনে কোন ভাবে জাওয়ারিয়ার ছবি দেখেছিল শামীর। তারপর থেকেই ভালোলাগা শুরু।  দুবাইয়ে পড়াশোনা করতেন শমীর খান। শামীর খান জানান, দুই বছর আগে শেষ বারের মতো দুবাইয়ে জাওয়ারিয়ার সাথে আমার শেষ দেখা হয়েছিল। আমাদের সম্পর্ক পাঁচ বছর। তবে আমাদের সরাসরি দেখে হয়েছিল ঐ একবারই। বাকি সময়ে আমাদের ভিডিওকলই ভরসা। কোভিডের কারনে আমারা কেউ দুই দেশের ভিসা পায়নি। ঐ সময়ে ভিসা আটকিয়ে ছিল। ফলে কোভিডের জন্য তাদের বিয়ে আটকিয়ে যায়। তবে তারা বিয়ে করবেই সে বিষয়ে চুড়ান্ত ছিলেন। শামীর-রিয়ার বিয়ের সেই চুড়ান্ত সময় অবশেষে চলে এসেছে। ফলে সব বাঁধা অতিক্রম করে পাকিস্তানী তরুণী অবশেষে ভারতের মাটিতে পা রেখেছেন।  দুই দেশের এই প্রেমের সম্পর্ক নতুন নয়, অতীতে এমন ঘটনা অনেক বার ঘটতে দেখা গেছে। ইউরোপ আমেরিকার মতো দেশ থেকেও অনেক তরুণ-তরুণী প্রেমের জন্য ভারত বাংলাদেশের মতো দেশে চলে এসেছে।  ভালোবাসা হয় এক পক্ষ থেকে আর প্রেম হয় উভয় পক্ষ থেকে, ভালোবাসার জন্য প্রেম আবশ্যক নয়, কিন্তু প্রেমের জন্য ভালোবাসা অপরিহার্য। এই ভালোবাসাই হয়েছিল পাকিস্তানি তরুণী ও ভারতের তরুণের মধ্যে। ভালোবাসার পরিণতি পাওয়ার জন্য অবশেষে তারা বিয়ে করতে যাচ্ছেন আগামী বছর জানুয়ারী মাসে।

প্রেম বা ভালোবাসা এমন একটা অনুভূতি যা অন্য ব্যক্তির উপর তীব্র আকর্ষন করে। এই অনুভূতি এমনই তীব্র যে দেশ-কাল, জাতি-ধর্ম কিছুই বাঁধা সৃষ্টি করতে পারে। এটা এমন একটা অনুভূতি যা মানুষ শত চেষ্টা করেও এই অনুভূতিকে দমন করতে পারে না।


জাতি-ধর্মে, শত্রু-মিত্র কিছুই মানে না প্রেম। চিরায়ত এই সত্যিটি আরও একবার প্রমাণ করেছেল পাকিস্তান ও ভারতের এক প্রেমিক জুটি। দুই দেশের মধ্যে সাপে-নেউলে সম্পর্ক থাকলেও প্রেম তাদের জীবনে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়নি।


প্রমের টানে ভারতীয় প্রেমিককে বিয়ে করার জন্য পাকিস্তানি তরুণী ভারতে এসেছেন জাওয়ারিয়া খানম নামের এক তরুণী। কলকাতার পার্ক সার্কালের বাসিন্দা প্রেমিক শামীর খান। আগামী বছর জানুয়ারী মাসে কলকাতার শামীর খানকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন রিয়া।


পাকিস্তানি তরুণী প্রেমের টানে করাচি থেকে কলকাতায়। পাকিস্তানি এই তরুণী মাত্র ৪৫ দিনের ভিসা পেয়েছিলেন। ভারতে আসার জন্য এই তরুণীকে বিভিন্ন ধরনের আইনি জটিলতায় পড়তে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত কোন বাঁধাই এই তরুণীকে আটকে রাকতে পারেনি। বিভিন্ন ধরনের আইনি জটিলতার পরও ৪৫ দিনের ভিসা পেয়েছিলেন তিনি। অবশেষে মঙ্গলবার দুপুরে অমৃতসরে আটারি সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে প্রবেশ করেন পাকিস্তানি এই তরুণী। ভিনদেশী এই প্রেমিকাকে দেখে শামীর খানের পরিবারের সদস্যরা আবেগে আপ্লূত। শামীর খানের পরিবার ঢাক-ঢোল পিটিয়ে, ফুলের মালা নিয়ে আটারি সীমান্ত বিদেশি প্রেমিকার জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। শামীর খান পেশার একজন ব্যবসী।


কি ভাবে শুরু হয়েছিল শামীর-জাওয়ারিয়ার প্রেম কাহিনী? মোবাইল ফোনে কোন ভাবে জাওয়ারিয়ার ছবি দেখেছিল শামীর। তারপর থেকেই ভালোলাগা শুরু।


দুবাইয়ে পড়াশোনা করতেন শমীর খান। শামীর খান জানান, দুই বছর আগে শেষ বারের মতো দুবাইয়ে জাওয়ারিয়ার সাথে আমার শেষ দেখা হয়েছিল। আমাদের সম্পর্ক পাঁচ বছর। তবে আমাদের সরাসরি দেখে হয়েছিল ঐ একবারই। বাকি সময়ে আমাদের ভিডিওকলই ভরসা। কোভিডের কারনে আমারা কেউ দুই দেশের ভিসা পায়নি। ঐ সময়ে ভিসা আটকিয়ে ছিল। ফলে কোভিডের জন্য তাদের বিয়ে আটকিয়ে যায়। তবে তারা বিয়ে করবেই সে বিষয়ে চুড়ান্ত ছিলেন। শামীর-রিয়ার বিয়ের সেই চুড়ান্ত সময় অবশেষে চলে এসেছে। ফলে সব বাঁধা অতিক্রম করে পাকিস্তানী তরুণী অবশেষে ভারতের মাটিতে পা রেখেছেন।


দুই দেশের এই প্রেমের সম্পর্ক নতুন নয়, অতীতে এমন ঘটনা অনেক বার ঘটতে দেখা গেছে। ইউরোপ আমেরিকার মতো দেশ থেকেও অনেক তরুণ-তরুণী প্রেমের জন্য ভারত বাংলাদেশের মতো দেশে চলে এসেছে।


ভালোবাসা হয় এক পক্ষ থেকে আর প্রেম হয় উভয় পক্ষ থেকে, ভালোবাসার জন্য প্রেম আবশ্যক নয়, কিন্তু প্রেমের জন্য ভালোবাসা অপরিহার্য। এই ভালোবাসাই হয়েছিল পাকিস্তানি তরুণী ও ভারতের তরুণের মধ্যে। ভালোবাসার পরিণতি পাওয়ার জন্য অবশেষে তারা বিয়ে করতে যাচ্ছেন আগামী বছর জানুয়ারী মাসে।

0 মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন